বরফ গলার কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বৃদ্ধি এখন খুব সাধারণ ঘটনা। গ্রিনল্যান্ডের বরফের বেলায়ও এটি খুব ভালোভাবে খাটে। তবে গ্রিনল্যান্ড নিয়ে বিজ্ঞানীরা এখন যে আশঙ্কাটি করছেন সেটা রীতিমতো ভীতিপ্রদ। তাঁদের ধারণা কোনো এক সময় গ্রিনল্যান্ডের বেশির ভাগ অংশ জুড়ে বিছিয়ে থাকা বরফের পুরো চাদরটাই গলে যেতে পারে।
কার্বন ডাই-অক্সাইড সংরক্ষণ করতে পারে এমন একধরনের ছিদ্রযুক্ত উপাদান আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি নেচার সিনথেসিস জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণার বরাতে আজ সোমবার এই খবর জানিয়েছে দ্য ইনডিপেনডেন্ট।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতের যে মিশ্র—গ্যাস ও কয়লাভিত্তিক—ব্যবস্থা, সেখানে কয়লা ব্যবহারের পরিমাণ ক্রমেই বাড়ছে। কেবল তাই নয়, মাত্র দুই বছর আগে বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্র ৭ শতাংশ আসত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে, এখন সেই পরিমাণ ২১ দশমিক ১ শতাংশ
আর্কটিক অঞ্চলের তাপমাত্রা বিশ্বের অন্য যেকোনো অঞ্চলের তুলনায় অন্তত তিনগুণ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ছবি: সংগৃহীত মেটা: আর্কটিক মহাসাগরের বরফ শীতল পানি প্রতি বছর ১৮ কোটি টন কার্বন শোষণ করে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে এ মহাসাগর থেকে ভয়াবহভাবে বাড়ছে কার্বন–ডাই–অক্সাইড নির্গমন। এটি নিউইয়র্ক শহর এক বছরে
পৃথিবীর ইতিহাসে বিগত ১ কোটি ৫০ লাখ বছরে বায়ুমণ্ডল কখনো এমন পরিস্থিতিতে পড়েনি বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। বর্তমান সময়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে যে পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড জমেছে, তা বিগত ১ কোটি ৪০ লাখ বছরের মধ্যে কখনো হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল সায়েন্সে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে...
জরিপের জন্য সেলিব্রেটি ও ব্যবসায়ীদের ব্যক্তিগত বিমানের ফ্লাইট ট্র্যাক করতে দ্য গার্ডিয়ান পাবলিক ডেটা ব্যবহার করে। এসব ব্যক্তির মধ্যে রয়েছেন— বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক, দ্য রোলিং স্টোন ব্যান্ডের, রুপার্ট মারডক পরিবার ও সেলিব্রিটি কাইলি জেনার।
নির্ধারিত সময় অর্থাৎ ২০৫০ সালের মধ্যে শূন্য কার্বন নিঃসরণ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবছর অন্তত ২ লাখ ৭০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। তবেই কেবল বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি আটকানো সম্ভব হবে। বৈশ্বিক গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান উড ম্যাকেঞ্জি বা উডম্যাক এক গবেষণার বরাত
সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি হলো—বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ১০ থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে সালফার ডাই-অক্সাইডের ছোট কণা স্প্রে করা। ১৯৯১ সালে ফিলিপাইনের পিনাতুবোর আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত থেকে এই তত্ত্বটি প্রমাণিত হয়। এই বিস্ফোরণটির শক্তির মাত্রা এত বেশি ছিল যে, সেখান থেকে প্রায় ১৫ মিলিয়ন
পৃথিবীর মানুষ এখন জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প হিসেবে কার্বনমুক্ত জ্বালানির দিকে ঝুঁকছে। ফলে সামনের বছরগুলোতে হাইড্রোজেন জ্বালানির চাহিদা বাড়বে। হাইড্রোজেন পোড়ালে পানি উৎপন্ন হয় বলে পরিবেশের কোনো ক্ষতির কারণ হয় না।
শিল্প বিপ্লবের পর থেকে এখন পর্যন্ত বায়ুমণ্ডলে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টন কার্বন নিঃসরণ করেছে মানুষ। আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থার (আইইএ) হিসাব মতে, গত বছর কার্বন নিঃসরণের হার ৬ শতাংশ বেড়েছে। যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ হাজার ৬শ ৩০ কোটি টন...
এ বছর এখন পর্যন্ত কার্বন ডাইঅক্সাইডের নিঃসরণ হয়েছে প্রায় ৪ হাজার ৬০ কোটি টন। যার মধ্যে কেবল জীবাশ্ম জ্বালানি থেকেই নিঃসৃত হয়েছে ৩ হাজার ৬৭০ কোটি টন। বাকি কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসৃত হয়েছে ভূমিভিত্তিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে। গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল কার্বন প্রজেক্টের
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বিশ্বাস। অন্যপক্ষকে বিশ্বাস না করা পর্যন্ত কথাগুলোকে আমলে না নেওয়া পর্যন্ত সমস্যার সমাধান হবে না। সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমরা কি জাতিসংঘের দিকে তাকিয়ে থাকব নাকি নিজেরাই কার্বন
আসছে ৬ থেকে ১৮ নভেম্বর বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে মিসরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এ বছরের জলবায়ু সম্মেলন (কপ ২৭)। সম্মেলন সামনে রেখেই গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে...
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মহাকাশ টেলিস্কোপ জেমস ওয়েবের অর্জনের তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি পালক। সম্প্রতি টেলিস্কোপটি সৌর জগতের বাইরে প্রথমবারের কোনো একটি গ্রহের বায়ু মণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের উপস্থিতি খুঁজে
মানুষ্য সৃষ্ট বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, বিশেষ করে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহন, সিমেন্ট উৎপাদন কিংবা বনভূমি উজাড় হওয়ার কারণে কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনত্ব এমন মাত্রায় পৌঁছেছে। সাধারণত প্রতি বছর মে মাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা সবচেয়ে বেশি বাড়ে।
বিশ্বব্যাপী গরুর মাংস খাওয়া পাঁচ ভাগের এক ভাগ কমালে ৩০ বছরের মধ্যে বন উজাড় এবং কার্বন নিঃসরণ অর্ধেক কমবে। সম্প্রতি বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রিটিশ সাময়িকী নেচারে প্রকাশিত এক গবেষণা থেকে এ তথ্য জানা যায়।
চলতি সপ্তাহে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ আইসল্যান্ডে চালু হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কার্বন নিয়ন্ত্রণকারী কারখানা। কারখানায় ব্যবহৃত প্রযুক্তির মাধ্যমে বায়ুমণ্ডল থেকে ক্ষতিকর কার্বন–ডাইঅক্সাইড শোষণ করা হবে।